Sunday, February 5, 2012

অফিসে যাচ্ছে ক্যাবলা। হাতে খাবারের প্যাকেট। যাওয়ার পথে ক্যাবলা ব্যাগ থেকে খাবারের প্যাকেটটা বের করে কিছুক্ষণ ভালো করে দেখে ব্যাগটা আবার জায়গামতো রেখে দিল। তারপর হনহন করে সামনের দিকে হাঁটা ধরল। ক্যাবলার অফিসের এক সহকর্মী এটা দেখে ক্যাবলাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কী ভাই, রাস্তার মাঝে এভাবে খাবারের বাটি খুলে দেখে আবার রেখে দিলেন কেন? খিদে পেয়েছিল বুঝি?’ ‘আমি কি আপনার মতো বোকা নাকি যে রাস্তাঘাটে খিদে পাবে!
আমি অফিসে যাচ্ছি না অফিস থেকে বাসায় ফিরছি—এ বিষয়টি পরখ করতেই খাবারের বাটি দেখছিলাম!’ ক্যাবলার জবাব।

হাবলু আর বিল্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
হাবলু: জানিস, আজ আমার মোবাইল ফোনে অদ্ভুত একটি মেসেজ এসেছে। আর সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইলটি বন্ধ হয়ে গেছে।
বিল্টু: বলিস কী রে! মেসেজে কী লেখা ছিল?
হাবলু: ব্যাটারি লো।
বিল্টু: বলিস কী? মেসেজটা তাড়াতাড়ি আমাকে পাঠিয়ে দে। আমি ওই মেসেজ সবাইকে পাঠিয়ে সবার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেব।

সঞ্জু তার চেকবই হারিয়ে হন্তদন্ত হয়ে ব্যাংকের ম্যানেজারের কাছে গেছে—
ম্যানেজার: আপনি একটু সচেতন থাকবেন না! এখন কেউ যদি আপনার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেয়, তখন কী করবেন?
সঞ্জু: অন্যজন কীভাবে আমার স্বাক্ষর নকল করবে? আমি কি বোকা নাকি!
ম্যানেজার: কেন?
সঞ্জু: আরে আমি তো চেকবইয়ের সব পৃষ্ঠাতেই স্বাক্ষর করে রেখেছি। অন্য কারও স্বাক্ষর নকল করার আর কোনো সুযোগই নেই।

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: জানিস, আমার আর তমার বিয়ে হয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু: তাই নাকি রে! আগে তো বলিসনি। এত দিন প্রেম করলি। তা কবে তোদের বিয়ে হলো?
প্রথম বন্ধু: আমার বিয়েটা হয়েছে এ মাসের ১৬ তারিখ। আর তমার ২৫ তারিখ।

সড়ক দুর্ঘটনা ঘটানোর অভিযোগে সঞ্জুকে আদালতে হাজির করা হয়েছে—
বিচারক: কীভাবে ঘটালেন দুর্ঘটনাটা?
সঞ্জু: কোন দুর্ঘটনা?
বিচারক: কেন, যে দুর্ঘটনাটির জন্য আপনি আদালতে?
সঞ্জু: ওই সময় আমি জেগে থাকলে না হয় বলতে পারতাম। কিন্তু হুজুর, আমি তো ওই দুর্ঘটনার সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে গাড়ি চালাচ্ছিলাম।

হাবলুকে স্নানঘরের দরজা খুলে গোসল করতে দেখে পল্টু বেশ লজ্জা পেয়ে চেঁচামেচি করছে। স্নানঘরের ভেতর থেকে হাবলু বলছে, ‘কী রে পল্টু, এভাবে চিৎকার করছিস কেন?’ পল্টু বলল, ‘তোর কি কোনো লজ্জা-শরমের বালাই নেই। বাসায় দরজা খুলে কেউ গোসল করে নাকি?’
‘দরজা খুলে গোসল করব না তো কী! ব্যাটা তুই যে বজ্জাত। লুকিয়ে লুকিয়ে তালার ফুটো দিয়ে আমার গোসল করা যাতে দেখতে না পারিস সে জন্যই তো দরজা খোলা রেখে গোসল করছি।’ হাবলুর জবাব।

মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
মন্টু: স্যার, আমি বাসার চাবি গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার: বলেন কী! কখন এ ঘটনা ঘটালেন?
মন্টু: তা প্রায় মাস দুয়েক হবে।
ডাক্তার: এত দিন আসেননি কেন?
মন্টু: স্যার, তখন একটি নকল চাবি বানিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে সেটাও হারিয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হয়েছি।

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: জানিস, কাল রাতে কী হয়েছিল?
দ্বিতীয় বন্ধু: কেন, কী হয়েছে?
প্রথম বন্ধু: দুই ছিনতাইকারী আমাকে ধরে মারধর করে সবকিছু নিয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু: তুই না সঙ্গে লাইসেন্স করা পিস্তল রাখিস। ছিনতাইকারীদের ওটা দেখালে তো পারতি!
প্রথম বন্ধু: বোকার মতো কথা বলিস কেন? আমি তো ওটা পেছনে বেল্টের সঙ্গে লুকিয়ে রেখেছিলাম। ভাগ্যিস, ছিনতাইকারীরা টের পায়নি। টের পেলে তো পিস্তলটাও নিয়ে যেত।

প্রথমবারের মতো হাবলু গেছে রেস্তোরাঁয় খেতে। কিছুক্ষণ পর ওয়েটার একটা মেন্যুবই নিয়ে হাবলুর সামনে এসে বলল, ‘স্যার, কোনটা খাবেন?’ হাবলু মেন্যুবইয়ে খাবারের নামগুলো ভালো করে দেখে একদম শেষেরটাতে আঙুল রেখে বলল, ‘এটা দিয়ে দিন।’
ওয়েটার বলল, ‘স্যার, এটা তো আপনি খেতে পারবেন না।’ হাবলু বলল, ‘মেন্যুতে লিখে রেখেছেন অথচ এখন বলছেন, এটা খেতে পারব না। এটা কেমন ফাজলামো।’ ‘স্যার, আপনি শেষেরটা দেখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু শেষেরটা হচ্ছে এই রেস্টুরেন্টের মালিকের নাম। ওটা কী করে খাবেন, স্যার।’ ওয়েটারের জবাব।



হাবলু আর বিল্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
হাবলু: জানিস, আজ আমার মোবাইল ফোনে অদ্ভুত একটি মেসেজ এসেছে। আর সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইলটি বন্ধ হয়ে গেছে।
বিল্টু: বলিস কী রে! মেসেজে কী লেখা ছিল?
হাবলু: ব্যাটারি লো।
বিল্টু: বলিস কী? মেসেজটা তাড়াতাড়ি আমাকে পাঠিয়ে দে। আমি ওই মেসেজ সবাইকে পাঠিয়ে সবার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেব।

প্রথমবারের মতো হাবলু গেছে রেস্তোরাঁয় খেতে। কিছুক্ষণ পর ওয়েটার একটা মেন্যুবই নিয়ে হাবলুর সামনে এসে বলল, ‘স্যার, কোনটা খাবেন?’ হাবলু মেন্যুবইয়ে খাবারের নামগুলো ভালো করে দেখে একদম শেষেরটাতে আঙুল রেখে বলল, ‘এটা দিয়ে দিন।’
ওয়েটার বলল, ‘স্যার, এটা তো আপনি খেতে পারবেন না।’ হাবলু বলল, ‘মেন্যুতে লিখে রেখেছেন অথচ এখন বলছেন, এটা খেতে পারব না। এটা কেমন ফাজলামো।’ ‘স্যার, আপনি শেষেরটা দেখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু শেষেরটা হচ্ছে এই রেস্টুরেন্টের মালিকের নাম। ওটা কী করে খাবেন, স্যার।’ ওয়েটারের জবাব।

No comments:

Post a Comment

COUNTER W